এই মৌলভীবাজার জেলায় রয়েছে অনেক পর্যটন ক্ষেত্রঃশিল্প মন্ত্রী

    0
    240

    “এই মৌলভীবাজার জেলায় রয়েছে অনেক পর্যটন ক্ষেএ। সেজন্য এই জেলার প্রতি আমাদের বিশেষ দৃষ্ঠি রয়েছে বলেছেন-শিল্প মন্ত্রী”

    আমারসিলেট টুয়েন্টিফোর ডটকম,৩১ডিসেম্বর,আলী হোসেন রাজন,মৌলভীবাজারঃ  শিল্প মন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন, আমি শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে  বিসিকের পক্ষ থেকে শ্রীমঙ্গলে ২১ শতক  জমি দিয়েছি । যেখানে ১শ ২২টি প্লট দেয়ার  পরিকল্পানা রয়েছে। পর্যটন শিল্পকে শেখ হাসিনা  আরো উন্নত করছেন,তেমনি ভাবে মৌলভীবাজার ,শ্রীমঙ্গল সহ যেখানে পর্যটন শিল্পের সম্বাবনা রয়েছে সেখানে এই শিল্পের কাজ আমরা আরো দূত এগিয়ে নিয়ে যাব। তিনি আরো বলেন এই মৌলভীবাজার জেলায় রয়েছে অনেক পর্যটন ক্ষেএ । সেজন্য এই জেলার প্রতি আমাদের বিশেষ দৃষ্ঠি রয়েছে। এই সরকারের আমলেই আমরা এই পর্যটনগুলোকে আরো সমৃদ্বশীল করে গড়ে তুলবো। তিনি বলেন এসব পর্যটনখ্যাত থেকে শুধু মাএ মৌলভীবাজারের উন্নয়ন হবে না বরং সারা  বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভব হবে। মন্ত্রী শুক্রবার রাতে মৌলভীবাজার সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে দি মৌলভীবাজার চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির আয়োজনে তিনদিনব্যাপী ‘বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য সম্মেলন ও মৈত্রী উৎসব’ এর দ্বিতীয় দিনে পর্যটন সম্ভাবনা বিষয়ক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

    মৌলভীবাজার সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ৩ দিন ব্যাপী বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী উৎসবের ২য় দিনে দি মৌলভীবাজার চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি এর সভাপতি মো: কামাল হোসেন এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন   শিল্প মন্ত্রণালয় মন্ত্রী,আমির হোসেন আমু । প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের বাণিজ্য, শিক্ষা ও আইন মন্ত্রী শ্রী তপন চক্রবর্তী,বিশেষ অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার ৪ আসনে সংসদ সদস্য উপাধ্যাক্ষ মো: আব্দুস শহীদ,মৌলভীবাজার ৩ আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দা সায়রা মহসিন, এফ.বি.সি.আই.এর পরিচালক দিলিপ কুমার আগারওয়াল,এফ.বি.সি.আই.এর পরিচালক নিজাম উদ্দীন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন ,ইকনোমিক জোনের চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী।
    মৌলভীবাজারে তিন দিনব্যাপী  বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী উৎসব ও ব্যবসায়ী সম্মেলনের ২য় দিন দুই দেশের সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ি নেতৃবিন্দ এবং নারী উদ্যোক্তা সহ দেশের বিভিন্ন শিল্প উদ্যোক্তা যোগ দেন। আলোচনা সভা শেষে শুরূ হয় সাংস্কৃতিক আয়োজন । এতে গান পরিবেশন করেন ,বাংলাদেশের জনপ্রিয় ব্যান্ড শিল্পি হাসান ও ভারতের শিল্পি বৃন্দ।