আমি হাওয়াই মিটাই রাজনীতি করতে চাই না:কেয়া চৌধুরী

    0
    209

    আমারসিলেট টুয়েন্টিফোর ডটকম,২৮নভেম্বর,নবীগঞ্জ প্রতিনিধিঃ নবীগঞ্জে নারী উন্নয়ন সভা ঝাঁকঝমক পূর্ণভাবে অনুষ্টিত হয়েছে। রবিবার দুপুর ২ঘটিকার সময় নবীগঞ্জ উপজেলার ইনাতগঞ্জ ইউনিয়নের ছোট পিরোজপুর গ্রামবাসীর উদ্যোগে পিরোজপুর গ্রামে নারী উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি ফজলু মিয়ার সভাপতিত্বে ও এম, এস লিমনের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, হবিগঞ্জ সিলেট সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, ৩নং ইনাতগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বজলুর রশিদ, ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল মালিক, সাধারন সম্পাদক মুজিবুর রহমান, হবিগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা সদস্য পদপ্রার্থী তরুনা বাহার হুসাইন কলি।

    এসময় অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন, চ্যানেল এস নবীগঞ্জ প্রতিনিধি বুলবুল আহমদ, এনটিভি নবীগঞ্জ প্রতিনিধি মহিবুর রহমান চৌধুরী তছনু, ১, ২ ও ৩ সংরক্ষিত মহিলা সদস্য রানু বেগম, ৪, ৫ ও ৬ মোচ্ছাঃ সামছুন্নাহার, ৭, ৮ ও ৯ খালিছা আক্তার, সজলু মিয়া, প্যানেল চেয়ারম্যান শাফু ইসলাম, ৪নং ওয়ার্ড মেম্বার নাজমূল হোসেন, ৬নং আওয়ামীলীগ সভাপতি সালাহ উদ্দিন, শাহ আলম বুলবুল, আজিজুর রহমান, কৃষকলীগ নেতা ফরহাদুজ্জামান নানু, ডাঃ নিজামুল হক, ওসমানী স্মৃতি পরিষদের প্রতিষ্টাতা সভাপতি বদরুজ্জামান চানু প্রমূখ।

    প্রধান অতিথি হবিগঞ্জ সিলেট সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী তার বক্তব্যে বলেন, আওয়ামীলীগ সরকার সকল ধর্মের সরকার। আমি ১০টি প্রকল্পের কাজ পাই এর মধ্যে ৬টি নবীগঞ্জ ও ৪টি বাহুবলে দিয়েছি। এদিকে, হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার ৩নং ইনাতগঞ্জ ইউনিয়নের নিজ আগনা গ্রামের হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনের কোন মন্দির ছিল না। ওই এলাকার লোকজন মন্দিরের জন্য আমার কাছে দাবী করেছিলেন। তাদের দাবীর প্রেক্ষিতে আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের কাছ থেকে মন্দির ও রাস্তার জন্য ১লক্ষ্য ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ দিয়েছি।

    তিনি আরো বলেন, আমি হাওয়াই মিটাই রাজনীতি করতে চাই না, আমি সাধারন মানুষের রাজনীতি করি। আমাকে মানুষ তাদের কাজের জন্য যেখানে দাড় করান আমি সেখানেই দাড়িয়ে যাই। আমি খুব কষ্ট করে জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে এ কাজগুলো এনে দিয়েছি। আমার কাজ করতে হবে ১ নাম্বার। ২ বা ৩ নাম্বার করলে চলবে না। পরিশেষে ওই এলাকার কৃষকদের জন্য একটি ডিপ টিউবওয়েল এর ঘোর্ষনা করেন। পরে ওই এলাকার নারী- পুরুষ ও যুবকরা ফুলের তোড়া দিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।