আমারসিলেট টুয়েন্টিফোর ডটকম,২৩মার্চ,সানিউর রহমান তালুকদার: ঢাকা-সিলেট মহা সড়কে যদিও ৩টি গাড়ি এক সাথে এভাবেই ওভারটেক করার নিয়ম নেই। তবুও যাত্রীবাহী আন্তঃজেলা প্রায় বাসগুলো অনিয়মতান্ত্রিক ভাবে ওভারটেক করছে। যার ফলে প্রতিনিয়ত ঘটছে ভয়ানক সড়ক দূর্ঘটনা। অকালেই ঝড়ে যাচ্ছে কত তাজা প্রাণ..! বুধবার দুপুরে মহাসড়কের রুস্তুমপুর এলাকায় স্থানীয় সংবাদকর্মীর হঠাৎ নজরে পড়ে যাত্রীবাহী দূরপাল্লার দুটি বাসের মাঝামাঝি স্থান দিয়ে তাড়াহুড়া- করে ঢাকাগামী একটি সুরমা এক্সপ্রেস ঝুকি নিয়ে দ্রুত গতিতে এভাবেই চলছে, তখন সড়কের পাশে দাঁড়ানো অবস্থায় অনেকেই দু’চোখ বন্ধ করে ফেলেন।
বেচারা ড্রাইভার সাব এমন ভাবে গাড়ী চালালেন যেন দুর্ঘটনা হলেও তেমন কিছু না। তবে মহাসড়কের অহরহ দূর্ঘটনার কারণ এসব অদক্ষ চালকরাই বলে সর্ব মহলের অভিযোগ। এই চালক নামের ঘাতকদের কবলে পড়ে আর কত প্রাণ যাবে ? গত ১৯ তারিখে নবীগঞ্জ পানিউমদায় স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে একটি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট চলাকালে জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক খেলোয়ার অলক কাপালি এসেছেন মর্মে সংবাদ শুনে সহপাঠীদের সাথে রাস্তা পারাপারের সময় ২য় শ্রেনীর একটি কোমলমতী ছাত্রী পলি আক্তার (৭) নামের শিশুটি ইউনিক পরিবহনের একটি বাসের চাপায় ঘটনাস্থলেই মর্মান্তিক মৃত্যুর খুলে ঢ়লে পরে।
তবে, ঘাতক বাসটি শিশু বাচ্চাটিকে হত্যা করে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। এভাবে একের পর এক সড়ক দূর্ঘটনা ও প্রাণহানীর ঘটনায় দায়ী কে..? প্রতি বছর ঢাকা- সিলেট মহা সড়কের শায়েস্তগঞ্জ থেকে শেরপুর পর্যন্ত অন্তত ৩০/৪০জন লোকের প্রাণহানি ঘটনা ঘটতেছে।
